সংবিধানের ধারা ১২৩-২৪০
👉ভারতীয় সংবিধানের ধারা ১২৩ থেকে ২৪০
সুপ্রিমকোর্ট ধারা (128-147)
- 128 ভারতীয় সুপ্রিমকোর্টের গঠনতন্ত্র।
- 125 বিচারপতিদের বেতন ও ভাতা।
- 130 সুপ্রিমকোর্টের আসন।
- 136 অন্যান্য আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করার জন্য সুপ্রিমকোর্ট বিশেষ
অনুমতি দিতে পারে।
- 141 সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশ বা আদেশ দেশের সমস্ত আদালত মেনে চলতে বাধ্য
থাকবে।
- 143 রাষ্ট্রপতি আইন সংক্রান্ত প্রশ্নে সুপ্রিমকোর্টের পরামর্শ চাইতে পারেন।
- 144 ১৪৪ ধারা জারি হলে সে স্থানে সর্বাধিক ৯ জন একত্রে জমায়েত হতে পারেন,
এর বেশি নয়।
- 145 সুপ্রিমকোর্টের পরিচালনার নিয়মকানুন।
ভারতের নিয়ন্ত্রক ও মহাগননা পরীক্ষক
(The Comptroller and Auditor-General of India)
(ধারা 148-151)
- 148 ভারতে একজন নিয়ন্ত্রক ও মহাগণনা পরীক্ষক থাকবেন।
- 150 কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলির হিসাবপত্র কিভাবে সংরক্ষিত হবে তা নিয়ন্ত্রক
বা মহগণনা পরীক্ষকের পরামর্শ অনুসারে রাষ্ট্রপতি স্থির করবেন।
রাজ্যপাল (Governor)
(ধারা 152-167)
- 152 রাজ্যের সংঞ্জা (Defination of State)।
- 154 রাজ্যের প্রশাসনিক ক্ষামতা (Executive Power of State) রাজ্যপালের
হতে ন্যস্ত।
- 161 রাজ্যপালের ক্ষমতা প্রদর্শনের ক্ষমতা।
- 163 রাজ্যপালকে ‘সাহায্য ও পরামর্শ’ প্রদানের জন্য মুখ্যমন্ত্রির নেতিত্বে একটি
মন্ত্রীপরিষদ থাকবে এবং রাজ্যপাল সেই পরামর্শ মেনে তাঁর দায়িত্ব সম্পূর্ণ
স্বাধীনভাবে পালন করবেন। তবে ‘স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা’ ভোগের ক্ষেত্রে রাজ্যপাল
মন্ত্রীপরিষদের পরামর্শ মেনে চলতে বাধ্য নন।
- 163(১) রাজ্যপাল স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা ভোগের ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ক্ষমতা ভোগ করে থাকেন।
- 164 রাজ্যপাল মন্ত্রিসভাকে অর্থাৎ সরকারকে নিযুক্তি করেন।
- 165 রাজ্যের অয়াদ্ভকেত-জেনারেল পদের স্বীকৃতি।
- 167 রাজ্যপালকে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রদান করা মুখ্যমন্ত্রির কর্তব্য।
অঙ্গরাজ্যের আইনবিভাগ (State Legislature)
(ধারা 168-213)
- 170 রাজ্যবিধানসভার (Legislative Assembly) গঠন।
- 171 রাজ্য বিধানপরিষদের (Legislative Council) গঠন।
- 178 রাজ্য আইনসভার অধিবেশন, অধিবেশন আহ্বান ও স্থগিত বা ভেঙ্গে দেওয়া।
- 175 রাজ্যপাল রাজ্য আইনসভার উভয় কক্ষে বক্তব্য রাখতে পারেন বা বর্তা
পাঠাতে পারেন।
- 177 রাজ্য আইনসভার সদস্য না হয়েও অ্যাডভোকেট-জেনারেল রাজ্য আইনসভায়
বক্তব্য রাখতে পারেন।
- 178 রাজ্য বিধানসভায় একজন স্পীকার ও অপর একজন ডেপুটি স্পীকার থাকেন।
- 182 রাজ্য বিধানপরিষদে একজন চেয়ারম্যান ও একজন ডেপুটি চেয়ারম্যান থাকেন।
- 187 রাজ্য আইনসভার সচিবালয়।
- 191 রাজ্য আইনসভার সদস্য দের যোগ্যতা হারানো।
- 192 রাজ্য আইনসভার কোনো সদস্যর সদস্যপদের যোগ্যতা প্রসঙ্গে প্রশ্ন উঠতে
পারে। সেক্ষেত্রে রাজ্যপালের সিদ্ধান্তই হল চূড়ান্ত।
- 198 রাজ্যের অরথবিল কেবলমাত্র বিধানসভাতেই উত্থাপন করা যায় এবং
অরথবিল পাশের পদ্ধতি।
- 199 রাজ্যের অরথবিলের সংজ্ঞা।
- 200 রাজ্যপাল রাজ্য আইনসভা কর্তৃক অনুমোদিত কোনো বিলে তাঁর সম্মতি প্রদান
করে রাষ্ট্রপতির অনুমতির জন্য সংশ্লিষ্ট বিলটিকে সংরক্ষণ করতে পারেন এবং
তাঁর কাছে পাঠাতে পারেন।
- 208 রাজ্য আইনসভার কার্যপদ্ধতি।
- 212 আদালত রাজ্য আইনসভার কাজকর্মে কোনো হস্তক্ষেপ বা অনুসন্ধান চালাতে
পারবেনা।
- 213 রাজ্যপালের অর্ডিন্যান্স বা অধ্যাদেশ জারী করার ক্ষমতা।
হাইকোর্ট (ধারা 214-232)
- 214 রাজ্য হাইকোর্টের উপস্তিতি।
- 215 হাইকরতগুলি অভিলেখ আদালত হিসাবে কাজ করে।
- 216 হাইকোর্টের গঠন।
- 218 সুপ্রিমকোর্ট ও হাইকোর্টে বিশেষ আপীল সংক্রান্ত বিষয়।
- 228A অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিদের প্রয়োজনে পুনরনিয়োগ।
- 225 হাইকোর্টের ক্ষমতা বা বিচার করার এক্তিয়ার বা এলাকা।
- 230 কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে হাইকোর্টের এলাকা বা এক্তিয়ার।
রাজ্য অধস্তন আদালতসমূহ (ধারা 233-238)
- 233 জেলা জজ বা বিচারপতিদের নিয়োগ।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহ (ধারা 239-242)
- ২39 কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহের প্রশাসনিক ব্যবস্থা।
- 239A কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দিল্লির জন্য বিশেষ সংবিধানিক ব্যবস্থা।
- 239B আইনসভার অধিবেশনে বন্ধ থাকাকালীন সময়ে অর্ডিন্যান্স বা আধ্যাদেশ জারী
করার ক্ষমতা।
- 240 কতকগুলি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমতা ভোগ।
সংবিধানের ধারা ১২৩-২৪০
Reviewed by Wisdom Apps
on
আগস্ট ০৬, ২০১৮
Rating:
239
উত্তরমুছুন226
উত্তরমুছুন